করোনা ভাইরাসের সাথে জ্যোতিষ সম্পর্ক
Coronavirus (করোনা ভাইরাস) আজকের সময়ে সব থেকে বড় গভীর সমস্যা হয়ে ঘুরছে। বিশ্বের অনেক দেশ এই সংক্রমণ রোগের সাথে জড়িত রয়েছে আর আমেরিকা, ইরান সমেত অনেক দেশে যেমন বাইরের লোক আসার ফলে রোগও লাগিয়ে দিয়েছে। দুনিয়া ভরে রিসার্চ চলছে যে শেষমেশ কি করে করোনা কে কাবুতে করা যাবে ? ভারতে করোনার ফলে একজন ব্যাক্তির মৃত্যু হয়ে গেছে, যদিও 70 থেকে বেশি লোক করোনার সাথে জড়িত। কিছু রাজ্যে এটিকে মহামারী ঘোষিত করে স্কুল-কলেজ বন্দ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই সময় দেশ-দুনিয়ার সব ব্যাক্তি শুধু একটি প্রশ্নের উত্তর চাই। সেটি হচ্ছে যে আসলে করোনার কুয়াশা কতদিন থাকবে ?
করোনাকে আমরা জ্যোতিষীয় আধারে বিশ্লেষণ করেছি। এই লেখার মাধ্যমে আমরা আপনাকে সেটাই বলার চেষ্টা করবো যে করোনা থেকে কোন কোন রাশির সাবধানে থাকার প্রয়োজন রয়েছে, আর এই ভাইরাস কতদিন পর্যন্ত আতঙ্ক ছড়াবে।
করোনা ভাইরাস (coronavirus) আর বারোটি রাশি
এমনিতে এই ভাইরাসের জড়িত যে কোন ব্যাক্তি হতে পারে সহজেই, তবুও কিছু রাশির লোকেদের বিশেষ রূপে এর থেকে বাঁচার প্রয়োজন রয়েছে। আমরা নিচে একটি তালিকা দিয়েছি, যার মাধ্যমে আপনি এটি আরও ভালোভাবে বুঝতে পারবেন আর নিজের চন্দ্ররাশি/ লগ্নের অনুসারে ধ্যান দিতে পারবেন :
রাশি | করোনা ভাইরাসের প্রভাব |
মেষ | বেশি চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। |
বৃষভ | বেঁচে থাকুন, ভয় পাওয়ার প্রয়োজন নেই। |
মিথুন | বিশেষ সাবধানী থাকা উচিত। |
কর্কট | বেশি সাবধান থাকার প্রয়োজন রয়েছে। |
সিংহ | বেশি চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। |
কন্যা | বেঁচে থাকুন, ঘাবড়ানোর প্রয়োজন নেই। |
তুলা | বিশেষ সাবধানী থাকা উচিত। |
বৃশ্চিক | বেশি সাবধানী থাকা প্রয়োজন। |
ধনু | বেশি চিন্তা করার প্রয়োজন নেই। |
মকর | বেঁচে থাকুন, ঘাবড়ানোর প্রয়োজন নেই। |
কুম্ভ | বিশেষ সাবধানী থাকা উচিত। |
মীন | বেশি সাবধানী থাকা প্রয়োজন। |
করোনা ভাইরাস (Coronavirus) আর জ্যোতিষ
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংগঠন (WHO) দ্বারা বলা হয়েছে যে করোনাভাইরাসের প্রভাবে সী-ফুড থেকে হওয়া মানে সামুদ্রিক উৎপাদন থেকে। জ্যোতিষ মানব জীবনকে প্রভাবিত করা পঞ্চমহাভূতে সামঞ্জস্য রাখতে জোর করে। আসুন জানা যাক করোনা ভাইরাসের জ্যোতিষীয় আধার:
- যে কোন রোগ কোন একটি গ্রহের কারণে হয় না অনেক গ্রহের সংযম আর রাশির প্রভাবের কারণে হয়ে থাকে।
- চন্দ্রমার প্রভাব বিশুদ্ধ রূপে এই রোগ কে ছড়াতে জড়িত রয়েছে কেননা সমুদ্র আর সমুদ্রের সাথে জড়িত উৎপাদনে চন্দ্রমার আদিপত্য হয়ে থাকে।
- এছাড়া বিষ্ণু জনিত রোগের জন্য রাহু কেতু ও দায়ী মানা হয়ে থাকে তথা বুধ গ্রহের উপরে শনি আর মঙ্গলের প্রভাব হলেও এরকম পরিস্থিতির নির্মানস হয়ে থাকে।
- সূর্য্যের আরোগ্যের কারক আর যদি সে গোচরে দুর্বল চলে থাকে তাহলে তাও রোগ হওয়ার সম্ভবনা বাড়তে পারে।
- বর্তমানে শনির রাশিতে সূর্য্যের গোচর হয়েছে যা মধ্য ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত মকর রাশিতে হওয়ার ফলে সুর্য্য দুর্বল স্থিতিতে হয়ে থাকে।
- করোনা ভাইরাসের বিকট স্থিতি নিমুনিয়ার মতো লক্ষণও জন্ম দিতে পারে, যে কারণে বুধ গ্রহ কেও দায়ী রূপে মানা হয়ে থাকে।
- বৃহস্পতির কাজ বৃদ্ধি করা অর্থাৎ বাড়ানো বা চেষ্টা করা, তাই এই রোগ ছড়ানোতে বৃহস্পতিও মুখ্য ভূমিকা পালন করছে।
- এই প্রকার বৃহস্পতি আর কেতুর যুক্তিতে এতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে আর আজকে এটি একটি মহামারী (এন্ডমিক) হয়ে গিয়েছে।
- বৃহস্পতি রাহু কেতুর অক্ষ হওয়াতে পীড়িত আর দুর্বল স্থিতিতে রয়েছে, যে কারণে এই রোগটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে।
- মিথুন রাশি থেকে গলার রোগ দেখা গিয়ে থাকে তথাস কর্কট রাশি ফ্যাপড়া আর জল সম্বন্ধিত রোগ কে বোঝায়। কর্কট আর মিথুন রাশির পীড়িত হওয়া আবশ্যক।
- বর্তমান সময়ে রাহুর গোচর মিথুন রাশিতেই চলছে তথা মঙ্গলও বৃহস্পতি আর কেতুর সাথে ধনু রাশিতে বসে পূর্ণ রূপে মিথুন আর কর্কট রাশিকে দেখছে, এরকম স্থিতিতে মিথুন আর কর্কট দুটি রাশিই পীড়িত রয়েছে।
- ডাক্তারী পরামর্শে এই কথাটি সামনে এসেছে যে যে সব লোকের মধুমেহ বা ডিপ্রেশনের সমস্যা রয়েছে, তাকে করোনা ভাইরাস (coronavirus)বেশি আর শীঘ্র প্রভাবিত করছে।
- এখানেও ধ্যান দেওয়ার যোগ্য কথা এটি যে মধুমেহের জন্য বৃহস্পতি আর ডিপ্রেশনের জন্য চন্দ্রমা মুখ্য রূপে দায়ী গ্রহ। এই দুটোই রোগ ব্যাক্তির রোগকে প্রতিরোধক ক্ষমতাতে দুর্বল করে দেয়।
- উপযুক্ত স্থিতি বর্তমান সময়ে করোনা ভাইরাস (coronavirus) কে ছড়াতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
ভারতে করোনা ভাইরাস
পুরো দুনিয়াকে বিরক্ত করা করোনা ভাইরাস এখন ভারতেও দস্তক দিয়ে ফেলেছে আর মোটামুটি 29 জন লোকের মধ্যে এর সংক্রমণ পাওয়া গিয়েছে। ভারতেও এই সংক্রমণ বাড়ার স্থিতি দেখা দিচ্ছে। আসুন স্বতন্ত্র ভারতের কুষ্ঠিতে এটিতে কিছুটা বিচার করা যাক :
(স্বতন্ত্র ভারত)
- স্বতন্ত্র ভারতে কুষ্ঠি বৃষভ লগ্ন আর কর্কট রাশির তথা বর্তমানে চন্দ্রমার দশা শনির অন্তর্দশা আর শনির প্রতন্ত্র দশা চলছে।
- ভারতের কুষ্ঠিতে চন্দ্রমা তৃতীয় ভাবের স্বামী হয়ে তৃতীয় ভাবে শুক্র, বুধ, সুর্য্য আর শনির সাথে বিরাজমান রয়েছে তথা শনির নক্ষত্র পুশু তে স্থিত রয়েছে।
- শনি ভারতের কুষ্ঠির জন্য নবম আর দশম ভাবের স্বামী তথা এটাও কর্কট রাশিতে চন্দ্রমার সাথে অশ্লেষা নক্ষত্র (নক্ষত্র স্বামী বুধ) এ স্থিত রয়েছে।
- ডিসেম্বর 2019 এ করোনা ভাইরাস (coronavirus) ছড়াতে শুরু হয়েছিল আর ভারতে এটির দস্তক ফেব্রুয়ারী 2020 মাসে দেখতে পাওয়া গেলো।
- যদি গোচরে নজর দেওয়া হয়ে থাকে তাহলে দেব গুরু বৃহস্পতি এখন ধনু রাশিতে বিরাজমান রয়েছে যা ভারতকে লগ্ন থেকে অষ্টম ভাবের রাশি তথা চন্দ্র রাশি থেকে ষষ্ঠ ভাবের রাশি তথা শনি লগ্ন কুষ্ঠিতে নবম তথা চন্দ্র কুষ্ঠিতে সপ্তম ভাবে বিরাজমান রয়েছে।
- আমরা আমাদের পূর্বের আর্টিকলে এটির সম্ভবনা বলে ছিলাম যে বর্ষ 2020 তে ভারত তথা বিশ্বের কিছু প্রমুখ দেশের কিছু বড় আপদ বা মহামারী যেমন স্থিতির সম্মুখীন করতে হতে পারে।
- ষষ্ঠ ভাব বড় রোগের তথা অষ্টম ভাব বিশেষ আপদকেও বলা হয়ে থাকে তথা সংকটের সময় এর ঘাতক। বৃহস্পতির গোলকার ধনু রাশিতে ভারতের জন্য যে কোন দৃষ্টিকোণ থেকে অনুকূল নোই।
- 30 জুন বৃহস্পতি বকরি অবস্থাতে একবার আবার ধনু রাশিতে প্রবেশ করবে আর 20 নভেম্বর পর্যন্ত স্থিত থাকবে। এরকম সম্ভবনা রয়েছে যে মে থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝে করোনা ভাইরাস সংক্রমণ রোগ আর অধিক বাড়ার সম্ভবনা রয়েছে।
- সব থেকে বড় কথা হল যে বর্তমান সময়ে মঙ্গল আর কেতু ও গুরুর সাথে ধনু রাশিতে বসে রয়েছে যা এই স্থিতিকে গম্ভীর বানাচ্ছে।
- সেপ্টেম্বরের পরে যখন বৃহস্পতি বকরি অবস্থা থেকে বাইরে বেরোবে আর নভেম্বরে মকর রাশিতে প্রবেশ করবে, সেই সময় পর্যন্ত এই রোগের উপর বাধা লাগানো সম্ভবনা রয়েছে।
করোনা ভাইরাস (Coronavirus) আর জ্যোতিষীয় উপায়
যে কোন জীবাণু আপনার উপর তখনি আক্রমণ করতে পারবে, যখন আপনার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা দুর্বল হবে। করোনা ভাইরাস (coronavirus) ও একটি জীবাণু, যা আপনাকে সংক্রমিত করে, সেইজন্য আপনার এটিকে আটকানোর কিছু উপায় করা উচিত। জ্যোতিষ আর আয়ুর্বেদের পুরোনো সম্পর্ক রয়েছে আর সেই অনুসারে কিছু বিশেষ উপায় বলা হয়েছে:
- উপায়ের রূপে সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ানো উচিত। আয়ুর্বেদের অনুসারে লেবু, সবুজ লঙ্কা, কমলালেবু, রসুন, দই খাওয়ার ফলে আপনার প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি হবে।
- এছাড়া সংক্রমণ রোগ থেকে বাঁচার জন্য ভিটামিন সী সেবন করা উচিত যা লেবু আর আমালতে প্রাপ্ত মাত্রাতে পাওয়া যায়।
- ভিটামিন ডি প্রাপ্ত করাও খুব গুরুত্বপূর্ণ কেননা এরথেকে রোগের সাথে লড়ার সাহায্য পাওয়া যায়। ভিটামিন ডি এর মুখ্য স্রোত সুর্য্যের কিরণ।
- এছাড়া আপনি এলাচ, লং, কালো মির্চ আর জয়িত্রী মিশিয়ে নিজের কাছে কোন পুড়িয়ে বানিয়ে রাখা উচিত।
- এছাড়া আপনি নিজের মাথাতে শুদ্ধ সিঁদুরের তিলক লাগান কেননা এতে সীসা বা কাছ পাওয়া গিয়ে থাকে আর আয়ুর্বেদের অনুসারে সিসার ছাই বেশ কিছু রোগ কে দূর করতে সক্ষম হয় আর এটি ক্রান্তিকে বাড়াতে সাহায্য করে তথা খাসি কে দূর করে।
- এছাড়া প্রতিদিন নিজের ঘরে গরুর গোবরে তৈরি ঘুটতে কপূর আর লোবান জ্বালিয়ে পুরো ঘরে ঘোরান, যাতে বিভিন্ন প্রকারের জীবাণুর নাশ হতে পারে আর পরিবেশ ও যেন শুদ্ধ হয়ে যায়।
- আপনাকে প্রতিদিন 3 - 4 ফোঁটা গোমূত্র সেবন করা উচিত।
- এছাড়া উপরে যেই যেই গ্রহের বর্ণনা করা হয়েছে, সেই গ্রহের মজবুত করার উপায়ও আপনার করা উচিত যাতে এতে হওয়া সমস্যা কিছুটা কম হয়।
- প্রতিদিন যোগ আর ব্যায়াম করুন, যাতে আপনার শরীর মজবুত হয় আর আপনার রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় তথা আপনি করোনা ভাইরাসে জড়িত হওয়া থেকে বাঁচতে পারেন।
করোনা ভাইরাস (Coronavirus) কী
করোনা ভাইরাস (coronavirus) একটি ভাইরাস (জীবাণু), যা সংক্রমণ রোগের রূপ নিয়ে চলেছে। এই ভাইরাসের সংক্রমণে চীন ছাড়া মোটামুটি 72 টি দেশ পীড়িত হচ্ছে। এটি দ্রুত ছড়ানো এমন একটি ভাইরাস, যার ব্যাপারে কখনো প্রথমে জানা যাই নি। সোদকর্তাদের অনুসারে করোনা ভাইরাস (coronavirus) বাস্তবে জীবাণুর একটি সমূহ, যা প্রত্যেক মুহূর্তে শরীর কে প্রভাবিত করে। মানুষের সাথে সাথে এটি জানোয়ারদের মধ্যে ছড়িয়ে যাচ্ছে। এই ডিসেম্বর 2019 তে চীনের বুহান শহর থেকে শুরু হয়েছে আর ডাবলুইচও (WHO) এর হিসাবে এখনো পর্যন্ত এই ভাইরাসকে আটকানোর জন্য কোন টিকা বার করা যেতে পারেনি।
করোনা ভাইরাস (novel coronavirus) এর সংক্রমণ খুব দ্রুত ছড়াচ্ছে আর এটি একটি মহামারী (পাইনডেমিক) হয়ে গিয়েছে। এখনো পর্যন্ত অনেক দেশে (যাতে ভারতও রয়েছে), করোনা ভাইরাসের পুষ্টি হয়ে গিয়েছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংঘঠন (WHO) এর প্রমুখ ট্রেডস এন্ডমন এর অনুসারে এটি একটি বড় মহামারীর রূপ নিতে অপরে আর আকারের অনুসারে এখনো পর্যন্ত বিশ্বতে এক লাখের বেশি লোক এই সংক্রমণে গ্রাসিত পাওয়া গিয়েছে আর মোটামুটি পাঁচ হাজারের কাছাকাছি লোক এই সংক্রমণের সাথে লড়তে লড়তে মৃত্যু প্রাপ্ত করে ফেলেছেন।
করোনা ভাইরাসের লক্ষণ (coronavirus symptoms)
করোনা ভাইরাসের শুরুর কিছু লক্ষণ খুব সামান্য, যা সহজে বোঝা বা জানা যাবে না। এতে জ্বর হওয়া, গলাতে খিচখিচ করা, নিঃস্বাসে সমস্যা হওয়াও এর মধ্যে রয়েছে। সেইজন্য যদি আপনার সামান্য জ্বরও হয়ে থাকে তাহলে সর্ব প্রথমে মেডিকেল টেস্ট করা উচিত যাতে এর সংক্রমণের ব্যাপারে সময় থাকতেই জানা যায়।
করোনা ভাইরাসের প্রভাব (coronavirus outbreak)
এটি এক ব্যাক্তি থেকে দ্বিতীয় ব্যাক্তিতে সহজেই ছড়িয়ে পরে, সেইজন্য শীঘ্র লোক এটির শিকার হচ্ছেন। যদিও এখনো পর্যন্ত কোন ঔষুধ বা ভ্যাকসিন বার করা যেতে পারেনি, এরকম সময়ে আপনার নিজেকে বাঁচানো সবথেকে বেশি প্রয়োজন। এই ভাইরাসের সংক্রমণ কাল মোটামুটি চৌদ্দ দিনের হয়ে থাকে। এরকম সময়ে দ্রুত এই ভাইরাস নিজের প্রভাব দেখিয়ে যাচ্ছে আর চীনের পরে বিশ্বের অনেক দেশেও এটি নিজের দস্তক দিয়ে ফেলেছে। চীনের পরে সবথেকে খারাপ স্থিতি ইতালির, যেখানে মোটামুটি 800 লোকের কালে গালে ছড়িয়ে পড়েছে। ইরানের স্থিতিও খুব খারাপ।
করোনা ভাইরাস (Coronavirus) থেকে বাঁচার উপায়
চিকিৎসক তথা স্বাস্থ্য অধিকারী দ্বারা করোনা ভাইরাস থেকে বাঁচার কিছু উপায়ের ব্যাপারে বলা হয়েছে। এই উপায় নিন্মলিখিত :
- দিনে কমপক্ষে পাঁচ বার হাত ধোওয়া উচিত।
- হাত ধোওয়ার জন্য কোন ভালো সাবান অথবা এলকোহল জাতীয় হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করুন।
- হাত ধোওয়ার সময় নখও পরিষ্কার করা প্রয়োজন।
- মুখ ঢেকে খাসি তথা টিসু পেপারে, সেটাকে ভালো ভাবে ফেলে দেওয়া উচিত যাতে অন্য কেউ সেটার ব্যবহার না করতে পারে।
- মাংস আর ডিম খাওয়া এড়ানো উচিত তথা সংক্রমিত ব্যাক্তিদের থেকে বেঁচে থাকা উচিত।
- হাতের দ্বারা এটি খুব দ্রুত ছড়িয়ে যায়, সেইজন্য হাত মেলানো থেকে বেঁচে থাকা উচিত।
- জঙ্গলের জানোয়ারদের থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করা উচিত।
- গলা শুকোতে দিন আর প্রয়োজন অনুসারে জল পান করুন।
করোনা ভাইরাস (coronavirus) কবে শেষ হবে
- 30 জুন বৃহস্পতি বকরি অবস্থাতে একবার আবার ধনু রাশিতে প্রবেশ করবে আর 20 নভেম্বর পর্যন্ত সেখানে স্থিত থাকবে। এরকম সম্ভবনা রয়েছে যে মে থেকে সেপ্টেম্বরের মাঝে করোনা ভাইরাস যেমন সংক্রমণ রোগ বেশ বাধা করতে শুরু হয়ে যাবে কিন্ত তখন এটি আরও গম্ভীর রূপে নিয়ে ফেলবে।
- সেপ্টেম্বরের পরে যখন বৃহস্পতি বকরি অবস্থাতে থেকে বাইরে বেরিয়ে আসবে আর নভেম্বরে মকর রাশিতে প্রবেশ করবে, সেই সময় পর্যন্ত এই রোগ সম্পূর্ণ ভাবে বাধা দেওয়া সম্ভব হবে।
- আরো একটি কথা, ভারতে অন্যও দেশের তুলনায় এই রোগ কম ছড়ানোর সম্ভবনা রয়েছে কেননা এবার এখানে গরমের আবহাওয়া শুরু হয়ে যাবে অথচ বিশ্বের অন্নান্য দেশে যেখানে ঠান্ডা প্রভাব অধিক, সেখানে এই রোগ শীঘ্র ছড়ানোর সম্ভবনা বেশি। এরকম সময়ে দেশবাসীও বিদেশ যাত্রা করা আর ঠান্ডা এরিয়েটা যাওয়া থেকে বিশেষ ভাবে বাঁচতে হবে।
রত্ন, রুদ্রাক্ষ সমেত সব জ্যোতিষীয় সমাধানের জন্য ক্লিক করুন :
Astrological services for accurate answers and better feature
Astrological remedies to get rid of your problems
AstroSage on MobileAll Mobile Apps
AstroSage TVSubscribe
- Horoscope 2025
- Rashifal 2025
- Calendar 2025
- Chinese Horoscope 2025
- Saturn Transit 2025
- Jupiter Transit 2025
- Rahu Transit 2025
- Ketu Transit 2025
- Ascendant Horoscope 2025
- Lal Kitab 2025
- Shubh Muhurat 2025
- Hindu Holidays 2025
- Public Holidays 2025
- ராசி பலன் 2025
- రాశిఫలాలు 2025
- ರಾಶಿಭವಿಷ್ಯ 2025
- ਰਾਸ਼ੀਫਲ 2025
- ରାଶିଫଳ 2025
- രാശിഫലം 2025
- રાશિફળ 2025
- రాశిఫలాలు 2025
- রাশিফল 2025 (Rashifol 2025)
- Astrology 2025