চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন, এই দিনের অশুভ যোগ থেকে বাঁচার উপায় নোট করে নিন
চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এই বর্ষে 30 মার্চ , 2023 এ। অনেক জাগাতে এটিকে মহানবমীও বলে। নবমী তিথিতে মা দূর্গাকে সিদ্ধিদাত্রী রূপেও পূজো করা হয়। যদি কথা বলা হয় এই বর্ষের চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এর তাহলে 29 মার্চ 2023 র রাত 9 বেজে 07 মিনিট থেকে শুরু হতে চলেছে আর এটির সমাপন 30 মার্চ, 2023 র রাত 11 বেজে 30 মিনিটে হবে।
যারা অষ্টমী তিথিতে কন্যাপূজন করেন না তারা চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এ কন্যাপূজন করেন। তাহলে আসুন আমাদের এই নিবন্ধের মাধ্যমে জেনে নেওয়া যাক যে কন্যা পূজা সংক্রান্ত কিছু বিশেষ তথ্য, এবছর চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে করা চারটি শুভ সংঘটনের তথ্য, সেই সাথে এই দিনের সঠিক পূজা পদ্ধতি ও মন্ত্র সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য।
दुनियाभर के विद्वान ज्योतिषियों से करें फ़ोन पर बात और जानें करियर संबंधित सारी जानकारी
নবরাত্রি নবমী শুভ যোগের সংযোগ
যেমন কী আমরা আগেই বলেছি যে এই বর্ষ চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন 30 মার্চ, 2023 এ পড়ছে। চৈত্র শুক্ল নবমী 29 মার্চ, 2023 র রাত 9: 07 সময় শুরু হয়ে 30 মার্চ 2023 র রাত 11:30 সময় পর্যন্ত থাকতে চলেছে। এছাড়াও, চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে চারটি শুভ যোগও গঠিত হচ্ছে: গুরু পুষ্য যোগ, অমৃত সিদ্ধি যোগ, সর্বার্থ সিদ্ধি যোগ এবং রবি যোগ।
যদি কথা বলা সময়ের তাহলে,
গুরু পুষ্প যোগ 30 মার্চ, 2023 র 10 বেজে 59 মিনিট থেকে 31 মার্চ 2023, সকাল 06 বেজে 13
মিনিট পর্যন্ত থাকবে।
অমৃত সিদ্ধি যোগ 30 মার্চ, 2023 র 10 বেজে 59 মিনিট থেকে 31 মার্চ, 2023 র সকাল 06 বেজে 13 মিনিট পর্যন্ত হবে।
এছাড়া সবার্থ সিদ্ধি যোগ আর রবি যোগ পুরো দিনই থাকতে চলেছে।
बृहत् कुंडली में छिपा है, आपके जीवन का सारा राज, जानें ग्रहों की चाल का पूरा लेखा-जोखा
নবমী তিথিতে কী করবেন?
অনেকেই চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে কন্যা পূজন করে থাকেন। এসময় 9 জন মেয়েকে বাড়িতে ডেকে সম্মানের সাথে খাবার পরিবেশন করুন এবং শেষে তাদের পা ছুঁয়ে আশীর্বাদ নিন এবং তাদের দক্ষিণা হিসেবে কিছু উপহার দিন। কথিত আছে, কন্যাশিশুর পূজা ছাড়া নয় দিন পূজা অসম্পূর্ণ।
এছাড়াও অনেকে চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে বাড়িতে যজ্ঞ ও হবন করেন, এতে পূজা সফল হয়। এর পরেই নবরাত্রি পালিত হয়।
চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে মা সিদ্ধিদাত্রীর সঠিক পূজন বিধি
-
চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন মা সিদ্ধিদাত্রীকে উৎসর্গ করা হয়। এই দিনে পূজা করতে, তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন, স্নান করুন, পরিষ্কার কাপড় পরিধান করুন।
-
চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে গঙ্গাজল দিয়ে পূজার স্থান পরিষ্কার করুন।
-
এর পরে, কলশ এবং ভগবান গণেশের পূজা করে পূজা শুরু করুন।
-
মাকে ফল, ফুল, ভোগ, শুকনো ফল ইত্যাদি নিবেদন করুন।
-
মায়ের সামনে প্রদীপ জ্বালাও।
-
চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে দুর্গা সপ্তশতী পাঠ করুন।
-
শেষে মায়ের আরতি করুন। মাকে ধ্যান করুন, তাকে আপনার ইচ্ছার কথা বলুন এবং অজান্তে যে কোনও ভুলের জন্য মায়ের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।
पाएं अपनी कुंडली आधारित सटीक शनि रिपोर्ट
মা সিদ্ধিদাত্রী ধ্যান মন্ত্র
বন্দে বঞ্চিত মনোর্থ চন্দ্রার্ধকৃত শেখরম।
কমলস্থিতম চতুর্ভুজা সিদ্ধিদাত্রী যশস্বিনীম্ ॥
স্বর্ণবর্ণ নির্বাণচক্র স্থিতম নবম দুর্গা ত্রিনেত্রম।
শঙ্খ, চক্র, গদা, পদ্মধরন সিদ্ধিদাত্রী ভজেম।
পতাম্বর পরিদানম মৃদুহস্য নানালঙ্কার ভূষিতম্।
মঞ্জির, হার, কেয়ুর, কিঙ্কিনী রত্নকুণ্ডল মন্ডিতম।
প্রফুল্ল বন্দনা পল্লবধরন কান্ত কপোলা পীণ পয়ধরম।
কামানিয়ান লাবণ্য শ্রিংকাটিম নিমনাভি নিতাম্বনিম্ ॥
চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে করুন কন্যা পূজনে এই জিনিসগুলির ভেট
যখনই কন্যা পূজনের কথা বলা হয়, তখনই কন্যাদের দেওয়া উপহারের কথা ভেবে মন চিন্তিত হয়ে যায়। এমন পরিস্থিতিতে, আপনি এই দ্বিধায় আটকে যান, তাই আমরা ইতিমধ্যেই চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে বাড়িতে ডাকা কন্যাদের কী উপহার দিতে পারেন সে সম্পর্কে তথ্য দিচ্ছি:
- ফুল: বলা হয়ে থাকে যে চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এ কন্যা পূজা করার পর আপনি যদি কন্যাদের ফুল উপহার দেন তবে তা খুবই শুভ। বিশেষ করে সাদা ফুল দিলে কন্যারা মা সরস্বতীর আশীর্বাদ পাবেন।
- ফল: এ ছাড়া চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এ বাড়িতে ডাকা কন্যাদের ফলও দিতে পারেন। এখানে শুধু খেয়াল রাখবেন ফল যেন টক না হয়।
- মিষ্টি: চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে কন্যাদের পূজার পর মিষ্টি দেওয়ার গুরুত্বও বলা হয়েছে। আপনি চাইলে নিজের হাতে ক্ষীর বা কেশরের ভাত বানিয়ে কন্যাদের দিতে পারেন। এতে মা দুর্গা প্রসন্ন হন।
- বস্ত্র: এছাড়া চৈত্র নবরাত্রি নবম দিনে কন্যা পূজায় কন্যাদের বস্ত্র দেওয়ার গুরুত্বও ব্যাখ্যা করা হয়েছে। তবে কোনো কারণে কাপড় দিতে না পারলে অবশ্যই রুমাল বা ফিতা দিতে পারেন।
- শৃঙ্গার সামগ্রী: এছাড়া কন্যাদের ৫ ধরনের সাজগোজের জিনিস দিতে পারেন। এটির ফলে আপনার সৌভাগ্য এবং সন্তান লাভের ইচ্ছা দুটোই পূরণ হয়।
- খেলার সামগ্রী: এছাড়া চৈত্র নবরাত্রি নবম দিনে বাড়িতে আসা কন্যাদের খেলাধুলার সামগ্রীও দিতে পারেন।
- পড়াশুনা সম্বন্ধিত জিনিস: চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে কন্যা পুজোর জন্য বাড়িতে আসা কন্যাদের পড়াশোনা সম্বন্ধিত জিনিস দিতে পারেন। এটি করার ফলে তাদের বুদ্ধিবৃত্তিক ক্ষমতার বিকাশ ঘটে এবং তারা মা সরস্বতীর আশীর্বাদ পান।
- দক্ষিণা: এছাড়া চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে বাড়িতে আসা কন্যাদের দক্ষিণাও দিতে পারেন। এখানে মনে রাখবেন যে আপনি যদি নিজের হাতে কন্যাদের সাজান, তাদের পা ধোয়ান, তাদের খাওয়ান এবং তাদের এটো নিজের হাতে তুলেন, তাহলে দেবী প্রসন্ন হন।
- ভোজন প্রসাদ: এ ছাড়াও চৈত্র নবরাত্রি নবমী তিথিতে পূজার পর ক্ষীর, ইত্যাদিও কন্যাদের দেওয়া যেতে পারে।
আপনি কী এটি জানেন?
চৈত্র নবরাত্রি নবমী দিন কন্যা পুজোয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি ছেলে: নয়টি কন্যার পাশাপাশি পুজোয় একটি ছেলেরও পুজো করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ৷ কারণ শিশু বা ছেলেকে বটুকের রূপ বলে মনে করা হয়।
প্রকৃতপক্ষে, দেবীর মন্দিরে সুরক্ষার জন্য ভগবান শিব তাঁর রূপ ভৈরব স্থাপন করেছেন। এমন অবস্থায় ভৈরব বাবার দর্শন ছাড়া মায়ের পূজা অসম্পূর্ণ বলে মনে করা হয়। সেজন্য যদি আপনি কন্যা পূজা করার কথা ভাবছেন, তাহলে অবশ্যই 9টি কন্যার সাথে একটি ছেলেকে (বটুক) অন্তর্ভুক্ত করুন।
এটি করার মাধ্যমে, এটি নিশ্চিত করা হয় যে চৈত্র নবরাত্রি নবম দিন এ পূজার ফলাফল আপনার জন্য সুরক্ষিত এবং কেউ সেগুলি আপনার কাছ থেকে ছিনিয়ে নিতে পারবে না। এ ছাড়া দেবী পূজার ফল অশুভ দৃষ্টি ও শক্তির হাত থেকে বাঁচাতে কন্যাদের পূজায় ছেলেকে সম্পৃক্ত করা খুবই প্রয়োজন।
নবমী তে রাশি অনুসার অবশ্যই করুন এই উপায়
মেষ: মায়ের সামনে ঘি জ্বালিয়ে দুর্গা চালিসা পাঠ করুন।
বৃষ রাশি: মা দুর্গার উদ্দেশে লাল রঙের ফুল নিবেদন করুন এবং হবন করুন।
মিথুন: মা দুর্গার উদ্দেশে দুধের তৈরি মিষ্টি অর্পিত করুন। প্রদীপে লং ও কর্পূর রেখে মা দুর্গার আরতি করুন।
কর্কট: দুর্গা চালিসার সাথে হনুমান চালিসা পাঠ করুন এবং চন্দ্রকে অর্ঘ্য নিবেদন করুন।
সিংহ রাশি: নবরাত্রি নবমী তিথিতে যজ্ঞ করুন, এটি করলে আপনার ঘরে ইতিবাচক শক্তি আসবে।
কন্যা রাশি: কন্যার পূজা করার পর ছোট মেয়েদের শিক্ষা সংক্রান্ত জিনিস দান করুন।
তুলা: মা দুর্গার পূজার সময় দুর্গা কবচ পাঠ করুন এবং মাকে লাল রঙের বস্ত্র অর্পণ করুন। সম্ভব হলে গরীবদেরও বস্ত্র দান করুন।
বৃশ্চিক: কোন মন্দিরে যান এবং ভগবান হনুমানকে ছোলা এবং মা দুর্গাকে ওড়না অর্পিত করুন।
ধনু: মন্দিরে হলুদ রঙের মিষ্টি দান করুন এবং আরতির প্রদীপে কর্পূর ও লবঙ্গ রাখুন।
মকর: মন্দিরে মা দুর্গার মূর্তির সামনে মেকআপ ও ফল নিবেদন করুন।
কুম্ভ: নবমীতে মা দুর্গা এবং ভগবান শিবের সাথে ভগবান হনুমানের পূজা করুন। আপনি যদি এই দিনে রুদ্রাভিষেক করেন তবে এই দিনে আপনার ফল পাওয়ার সম্ভাবনা বহুগুণ বেড়ে যায়।
মীন রাশি: দুর্গা কবচ পাঠ করুন এবং বাড়ি থেকে বের হওয়ার আগে মিষ্টি কিছু খান।
নবমীতে অতিগণ্ড যোগের ছায়া: জেনে নিন বাঁচার উপায়
জ্যোতিষশাস্ত্রে অতিগন্ড যোগ অত্যন্ত অশুভ, বেদনাদায়ক যোগ বলে বিবেচিত হয়। এই যোগ চন্দ্র দ্বারা শাসিত বলে মনে করা হয়। অতীগন্ড যোগকে নিম্নক্রমের সাতটি পুরুষ যোগের মধ্যে ষষ্ঠ যোগ বলে মনে করা হয়। বিশেষ করে এই যোগের প্রথম ছয়টি সময় অত্যন্ত অশুভ বলে বিবেচিত হয়। বিশ্বাস অনুসারে, এই অশুভ যোগে যদি কোনও কাজ, শুভ কাজ ইত্যাদি করা হয়, তবে এর কারণে ব্যক্তিকে অনেক কষ্ট পেতে হতে পারে।
এই যোগ জীবনে বাধা ও সমস্যার কারণও হয়ে ওঠে। অনেক সময় এই যোগের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় পরিবারে মৃত্যুর মেঘও বয়ে যেতে থাকে। কোনো ব্যক্তি যদি এই অশুভ যোগের ছায়ায় থাকেন, তাহলে রাজার পরিবারে থাকা সত্ত্বেও তার জীবনে নানা সমস্যা ও বাধা আসে। এই ধরনের লোকেরা না চাইলেও তাদের বাবা-মা এবং কাছের মানুষদের মানসিক চাপ এবং দুঃখ দিতে শুরু করে।
এই ধরনের লোকেরা খুব তাড়াতাড়ি রেগে যায়, যার কারণে তারা প্রতিদিন কোনও না কোনও সমস্যায় আটকে থাকে। তাদের জীবনে মানসিক শান্তি খুব কমই দেখা যায়। এই ধরনের লোকেরা প্রতারণা, অন্যায় ইত্যাদিতেও লিপ্ত হতে পারে।
অতিগণ্ড যোগের সময় করুন রাশি অনুসারে উপায়
মেষ রাশির জাতক/জাতিকারা ব্রত রেখে শিব ও চন্দ্রের পূজা করুন।
বৃষ রাশির জাতক/জাতিকাদের রুদ্রাভিষেক করা উচিত এবং চন্দ্রকে অর্ঘ্য নিবেদন করা উচিত। চন্দ্রকে অর্ঘ্য নিবেদন করার জন্য, জলে দুই চামচ কাঁচা দুধ মিশিয়ে শুধুমাত্র একটি রূপার গ্লাসে অর্ঘ্য নিবেদন করুন।
মিথুন রাশির জাতক/জাতিকাদের দূর্বা ঘাস এবং দুধের তৈরি মিষ্টি ভগবান গণেশকে অর্পিত করা উচিত।
কর্কট রাশির জাতক/জাতিকাদের ওম শ্রী শ্রী শ্রী সহ চন্দ্রমসে নমঃ মন্ত্রটি ১০৮ বার জপ করা উচিত।
সিংহ রাশির জাতক জাতিকাদের চন্দ্র ও শিবকে খুশি করতে রুদ্রাভিষেক করা উচিত।
কন্যা রাশির জাতক/জাতিকাদের চন্দ্রের শান্তির ব্রত রাখা উচিত এবং সোমবার ব্রত রাখা উচিত।
তুলা রাশির জাতক/জাতিকাদের উচিত দরিদ্রদের দুধ দান করা এবং অভাবীদের জন্য পানীয় জলের ব্যবস্থা করা।
বৃশ্চিক রাশির জাতক/জাতিকাদের প্রতি পূর্ণিমায় ব্রত রাখা উচিত এবং চন্দ্রের বীজ মন্ত্র জপ করা উচিত। চন্দ্রের 108 বার নাম জপ করুন।
ধনু রাশির জাতক/জাতিকাদের সপ্তাহে অন্তত একবার হনুমান মন্দিরে যান এবং নিয়মিত হনুমান চালিসা পাঠ করতে হবে। ভগবান হনুমান এই যোগের ফলে সৃষ্ট পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দ্রুত দূর করেন।
মকর রাশির জাতক/জাতিকাদের উচিত গরিবদের ক্ষীর ও লুচি খাওয়ান এবং সম্ভব হলে সাদা জিনিস বা কাপড় দান করা।
কুম্ভ রাশির জাতক জাতিকাদের উচিত তাদের মা এবং আশেপাশের প্রতিটি নারীকে সম্মান করা এবং তাদের চাহিদা যথাসম্ভব পূরণ করার চেষ্টা করা।
মীন রাশির জাতক জাতিকাদের প্রতিদিন শিবের পূজা করা উচিত এবং শিব স্তোত্র পাঠ করা উচিত। মানুষকে ক্ষমা করতে থাকুন, কারো সম্পর্কে খারাপ কিছু মনে রাখবেন না।
सभी ज्योतिषीय समाधानों के लिए क्लिक करें: ऑनलाइन शॉपिंग स्टोर
हम उम्मीद करते हैं कि आपको हमारा यह ब्लॉग ज़रूर पसंद आया होगा। अगर ऐसा है तो आप इसे अपने अन्य शुभचिंतकों के साथ ज़रूर साझा करें। धन्यवाद!